সকাল থেকে কলকাতা সহ হাওড়া, দক্ষিণ ২৪ পরগণা ও হুগলির বিভিন্ন জায়গায় চলল ইডির তল্লাশি। ইডি(ED) আধিকারিকদের একটি দল চন্দননগরের পাদ্রিপাড়ায় বিবেকানন্দ সরণি অঞ্চলে আরজি করের প্রাক্তন অধ্যক্ষ সন্দীপ ঘোষের(Sandip Ghosh) শ্বশুরবাড়িতে সকাল বেলায় যান। কিন্তু চন্দননগরের ওই বাড়িতে তালা বন্ধ দেখে ফিরে যায় ইডি আধিকারিকরা।স্থানীয় সূত্রে জানা যায় বিগত ৫ থেকে ৬ বছর ধরে সন্দীপ ঘোষের শ্বশুরবাড়ি চন্দননগরে কেউই এখানে বসবাস করেন না। সন্দীপ ঘোষের শ্বশুরের নাম রামকৃষ্ণ দাস।
এরপর বৈদ্যবাটি নার্সারি রোডের কুনাল রায় বাড়িতে গিয়ে শুরু করে তল্লাশি।তিনটি গাড়িতে ইডি আধিকারিকরা কেন্দ্রীয় বাহিনী নিয়ে শঙ্করপল্লিতে কুনাল রায়ের বাড়িতে প্রবেশ করে। সকাল ৬:৫৫ মিনিট নাগাদ প্রথমে ইডি আধিকারিকরা যায় চন্দননগরে। সেখান থেকে বৈদ্যবাটিতে কুনাল রায়ের বাড়িতে। সেখানে তাকে দীর্ঘক্ষণ ডাকাডাকির পর পরে তিনি দরজা খোলেন। দীর্ঘ সময় ধরে চলে তল্লাশি।
কুনালের এক আত্মীয় সুবীর দাস জানান,তিনি মেডিকেল লাইনে কাজ করেন।কুনাল বাবু বেসরকারী সংস্থায় চাকরি করেন কলকাতায়।কেন তার বাড়িতে তল্লাশি তা জানেন না।স্থানীয় বাসিন্দারাও হতবাক সাত সকালে ইডি হানায়।
অন্যদিকে, আরজি করে আর্থিক দুর্নীতি মামলায় সল্টলেকের বিই ২৭৯ নন্বর বাড়িতে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার আধিকারিকরা কেন্দ্রীয় বাহিনী নিয়ে তল্লাশি অভিযান সংঘটিত করে।ব্যবসায়ীর নাম স্বপন সাহা।আর জি করের প্রাক্তন অধ্যক্ষ সন্দীপ ঘোষ ঘনিষ্ঠ ব্যবসায়ী বলে সূত্র মারফত খবর। আবার সন্দীপ ঘোষের PA প্রসূন চট্টোপাধ্যায়ের সোনারপুরের বাড়িতেও যায় ইডি আধিকারিকরা।
(বিস্তারিত খবর, সঠিক খবর, গুরুত্বপূর্ণ খবর জানতে ফলো করুন আমাদের X Twitter, Facebook, YouTube, এবং Instagram পেজ)