২০২৪ সালের মাধ্যমিকের(Madhyamik) দ্বিতীয় স্থান অধিকার করেছেন পুরুলিয়ার সাম্যপ্রিয় গুরু, তাঁর প্রাপ্ত নম্বর ৬৯২। ভালো ফল হবে আশা ছিল কিন্তু মেধাতালিকায় নাম থাকবে সেটা ভাবেন পারেননি সাম্য। তাঁর সাফল্যের নেপথ্যে বাবা-মা আগগোড়া অবদান ছিল, জানিয়েছেন তিনি। মাধ্যমিকের আগে পড়শোনাকেই মূলমন্ত্র করে নিয়েছিলেন। সকালে উঠতে পাড়তেন না, তাই রাত জেগে পড়ায় স্বচ্ছন্দ ছিলেন তিনি। ভবিষ্যতে ডাক্তার হতে চান সাম্যপ্রিয়। পড়াশোনার পাশাপাশি ক্রিকেট তাঁর বড় প্রিয়।
মাধ্যমিকের তৃতীয় স্থানাধিকারী নৈঋতরঞ্জন পাল নরেন্দ্রপুর রামকৃষ্ণ মিশনের ছাত্র। তাঁর মাধ্যমিকে প্রাপ্ত নম্বর ৬৯১। তাঁর সাফল্যের পুরো কৃতিত্ব স্কুলকেই দিতে চায় নৈঋত। শিক্ষকদের থেকে সব রকমের সাহায্য পেয়েছেন। এমনটাই জানিয়েছেন তিনি। নৈঋতের বাবাও ছেলের সাফল্যের কৃতিত্ব স্কুলকেই দিয়েছেন। তবে তাঁর সাফল্যের নেপথ্যে রয়েছে সেলফ স্টাডি। ভবিষ্যতে মেডিক্যাল লাইনে পড়াশোনা করতে চান নৈঋত।
অন্যদিকে মাধ্যমিকে তৃতীয় স্থান অধিকারী মেয়েদের মধ্যে প্রথম বীরভূমের পুষ্পিতা বাঁশুরি। তাঁর প্রাপ্ত নম্বরও ৬৯১। তাঁর সাফল্যের নেপথ্যে বাবা-মা ও স্কুলের শিক্ষকদের অবদান রয়েছে বলে জানিয়েছেন পুষ্পিতা।স্কুল টাইম বাদ দিয়ে টানা ১০ ঘণ্টা পড়ার চেষ্টা করতেন পুষ্পিতা। ভবিষ্যতে সায়েন্স নিয়ে পড়ে ইঞ্জিনিয়ার হতে চান তিনি।
মাধ্যমিকের মেধাবীরা কেউ ডাক্তার, কেউ ইঞ্জিনিয়ার হতে চান। অবশ্যই শুভ কামনা তাঁদের জন্য। কিন্তু সমীক্ষা করলে দেখা যাচ্ছে কোনও বিষয়ভিত্তিক পড়াশোনা অর্থাৎ অ্যাকাডেমিক লাইনে পড়াশোনায় বিশেষ ইচ্ছা নেই। তবে কি আগামী প্রজন্মের কোনও বিষয়ে রিসার্চ করার আগ্রহ কমে যাচ্ছে? প্রশ্ন বিশেষজ্ঞ মহলের