আরজি করে তরুণী চিকিৎসককে ধর্ষণ-খুনের মামলায় এবার সিবিআই-এর হাতে গ্রেফতার টালা থানার ওসি। টানা ৭ ঘণ্টা জিজ্ঞাসাবাদের পর তথ্য প্রমাণ লোপাটের অভিযোগে গ্রেফতার করা হল ওসি অভিজিৎ মণ্ডলকে। দেরিতে এফআইআর নেওয়ার অভিযোগও রয়েছে টালা থানার ওসি- র বিরুদ্ধে। গ্রেফতারির পর সিজিও কমপ্লেক্স থেকে অভিযুক্ত ওসিকে শিয়ালদহে বি আর সিং হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয় স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য।
উল্লেখ্য, এর আগে ৫ থেকে ৬ বার সিজিও কমপ্লেক্সে ডেকে পাঠানো হয় টালা থানার ওসিকে। সিবিআই- এর তদন্তকারী আধিকারিকরা জেরা করেন তাঁকে। সম্প্রতি হাসপাতালে ভর্তি হতেও গিয়েছিলেন অভিজিৎ মণ্ডল। তারপরেও তাঁকে ডেকে পাঠানো হয় সিবিআই- এর তরফে। পাঠানো হয় নোটিস। শনিবার দুপুরেও তলব করা হয় তাঁকে। জেরায় বক্তব্যে অসঙ্গতি পেয়েছেন তদন্তকারী আধিকারিকরা।প্রায় ৭ ঘণ্টা জিজ্ঞাসবাদের পর আরজি কর কাণ্ডে গ্রেফতার করা হয়েছে টালা থানার ওসি- কে। গোটা তদন্ত প্রক্রিয়া ঘুরিয়ে দেওয়া এবং তদন্তকারীদের বিভ্রান্ত করার অভিযোগও উঠেছে অভিজিৎ মণ্ডলের বিরুদ্ধে। ক্রাইম সিন বিকৃতির অভিযোগও রয়েছে তাঁর বিরুদ্ধে।অন্যদিকে সিবিআই সূত্রে খবর, আর্থিক দুর্নীতি পর এবার ধর্ষণ-খুনের মামলাতেও গ্রেফতার করা হল সন্দীপ ঘোষকে। তিনি ইতিমধ্যেই আর্থিক দুর্নীতির কারণে সিবিআই-এর গ্রেফতার হয়ে জেলে রয়েছেন।আরজি করে ধর্ষণ-খুন মামলায় এখনও পর্যন্ত মোট ৩ জনকে গ্রেফতার করা হল।
(বিস্তারিত খবর, সঠিক খবর, গুরুত্বপূর্ণ খবর জানতে ফলো করুন আমাদের X Twitter, Facebook, YouTube, এবং Instagram পেজ)