শপথ বাক্য পাঠ করানো নিয়ে এই মুহুর্তে রাজ্য-রাজ্যপাল সংঘাত চরমে পৌঁছেছে।কে শপথ বাক্য পাঠ করাবেন আর কোথায় পাঠ করানো হবে সেই নিয়ে ধোঁয়াশা চলছেই।

WB Assembly: শপথ নিয়ে রাজ্য-রাজ্যপাল সংঘাত তুঙ্গে, বিধানসভার সিঁড়িতে ধরনায় সায়ন্তিকা-রেয়াত

Bengal News Politics
Share this news

শপথ বাক্য পাঠ করানো নিয়ে এই মুহুর্তে রাজ্য(State)-রাজ্যপাল(Governor) সংঘাত চরমে পৌঁছেছে।কে শপথ বাক্য পাঠ করাবেন আর কোথায় পাঠ করানো হবে সেই নিয়ে ধোঁয়াশা চলছেই। মাঝখান থেকে উপনির্বাচনে জেতা দুই নবনির্বাচিত বিধায়ক এখনও পর্যন্ত শপথ নিতে পারেননি।বরাহনগরের জয়ী তৃণমূল কংগ্রেস বিধায়ক সায়ন্তিকা বন্দ্যোপাধ্যায়(Sayantika Banerjee) এবং ভগবানগোলার তৃণমূল কংগ্রেস বিধায়ক রেয়াত হোসেন সরকার(Reyat Hossain sarkar) চাইছেন বিধানসভায় অধ্যক্ষের কাছ থেকে শপথবাক্য পাঠ করতে। কিন্তু রাজ্যপালের সেই ইচ্ছা নেই। আর এই নিয়েই সরগরম রাজ্য রাজনীতি।

দুই বিধায়কের শপথগ্রহণ ঘিরে জটিলতা ক্রমশ বাড়ছে। বিধানসভায় স্পিকার বিমান বন্দ্যোপাধ্যায়ের(Biman Banerjee) সামনে শপথ নিতে চান সায়ন্তিকা-রেয়াত।

অন্য দিকে, রাজভবনে শপথগ্রহণ চান রাজ্যপাল বোস। এই নিয়ে টানাপড়েনে বুধবার দুপুরে বিধানসভার(Assembly) সিঁড়িতে হাতে প্ল্যাকার্ড নিয়ে ধরনায় বসেন সায়ন্তিকা এবং রেয়াত।প্ল্যাকার্ডে লেখা রয়েছে, ‘শপথবাক্য পাঠের জন্য রাজ্যপালের আসার অপেক্ষা করছি’। তাঁদের সঙ্গে একই জায়গায় বসতে দেখা যায় পরিষদীয়মন্ত্রী শোভনদেব চট্টোপাধ্যায়কে। তিনি বলেন, ‘‌রাজ্যপাল ইচ্ছাকৃতভাবে এই পরিস্থিতি তৈরি করছেন। এটা একেবারেই বাঞ্ছনীয় নয়। সব সময় মনে রাখতে হবে এঁরা মানুষের দ্বারা নির্বাচিত প্রতিনিধি।’

অন্য দিকে, রাজভবন সূত্রে খবর, বুধবার দুপুর সাড়ে ৩টে পর্যন্ত শপথের জন্য রাজভবনে অপেক্ষা করেছিলেন রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস। তারপর তিনি দিল্লি চলে গিয়েছেন বলে খবর।  

বিধানসভার স্পিকার বিমান বন্দ্যোপাধ্যায় এদিন জানিয়েছেন, এ বিষয়ে আইনবিদদের সঙ্গে পরামর্শ করবেন তিনি, প্রয়োজনে রাষ্ট্রপতি দরবার হবেন।

(বিস্তারিত খবর, সঠিক খবর, গুরুত্বপূর্ণ খবর  জানতে  ফলো করুন আমাদের  X (Twitter), Facebook, YouTube, এবং Instagram পেজ)

1 thought on “WB Assembly: শপথ নিয়ে রাজ্য-রাজ্যপাল সংঘাত তুঙ্গে, বিধানসভার সিঁড়িতে ধরনায় সায়ন্তিকা-রেয়াত

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *